মোবাইলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই সহজ পদ্ধতি ও প্রয়োজনীয় তথ্য

জন্ম নিবন্ধন যাচাই করুন মোবাইলের মাধ্যমে সহজেই। সরকারি ওয়েবসাইট ব্যবহার করে কীভাবে জন্ম নিবন্ধনের তথ্য যাচাই করবেন, বিস্তারিত জানুন এই ব্লগ পোস্টে।

মোবাইলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই: সহজ পদ্ধতি ও প্রয়োজনীয় তথ্য

বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে মোবাইলের মাধ্যমে সহজেই জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার সুবিধা থাকায় মানুষ এখন আর দপ্তরে গিয়ে সময় নষ্ট করতে চায় না।

এই ব্লগ পোস্টে আমরা জানবো কীভাবে মোবাইলের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা যায়, কী কী তথ্য দরকার, কীভাবে তথ্য সঠিকভাবে প্রবেশ করাতে হয় এবং কী সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিস্তারিত সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে, যাতে সবাই বুঝতে পারে এবং নিজের প্রয়োজনীয় তথ্য যাচাই করতে পারে।

মোবাইলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার উপায়

মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা এখন অনেক সহজ এবং দ্রুত করা সম্ভব। বাংলাদেশ সরকার জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিয়ে এসেছে, যার ফলে নাগরিকরা খুব সহজেই তাদের জন্ম নিবন্ধনের তথ্য অনলাইনে যাচাই করতে পারেন।

জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে প্রথমে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করতে হবে। এরপর যেকোনো ব্রাউজার থেকে https://everify.bdris.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। এই ওয়েবসাইটটি সরকারি উদ্যোগে পরিচালিত, যেখানে দেশের সকল নাগরিকের জন্ম নিবন্ধনের তথ্য সংরক্ষিত থাকে।

ওয়েবসাইটে প্রবেশের পর নির্দিষ্ট তথ্য প্রদান করে যাচাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। সাধারণত জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ প্রবেশ করানো হয়। সঠিক তথ্য প্রদান করার পর সাবমিট করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জন্ম নিবন্ধনের সকল তথ্য স্ক্রিনে প্রদর্শিত হবে। যদি কোনো ভুল তথ্য দেখা যায় বা নিবন্ধন খুঁজে না পাওয়া যায়, তাহলে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।

এছাড়াও, জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য এসএমএস পদ্ধতি ব্যবহার করা যায়। নির্দিষ্ট ফরম্যাটে এসএমএস পাঠিয়ে সহজেই তথ্য যাচাই করা সম্ভব। তবে এই পরিষেবা নির্দিষ্ট মোবাইল অপারেটরদের মাধ্যমে চালু রয়েছে এবং কিছু ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে।

বর্তমানে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন যাচাই ব্যবস্থা নাগরিকদের জন্য সময় এবং শ্রম সাশ্রয়ী করে তুলেছে। এটি সরকারি সেবা গ্রহণ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভর্তি, পাসপোর্ট তৈরি এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করছে।

জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য:

১. জন্ম নিবন্ধন নম্বর (১৭-সংখ্যার ইউনিক নম্বর)

২. জন্ম তারিখ

৩. মোবাইল নম্বর (যদি OTP যাচাইয়ের প্রয়োজন হয়)

৪. জাতীয় পরিচয়পত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)

মোবাইলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার পদ্ধতি

১: সরকারি ওয়েবসাইট ব্যবহার করে

মোবাইল ফোন ব্যবহার করে সরকারি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা খুবই সহজ এবং দ্রুত সম্পন্ন করা যায়। প্রথমে মোবাইল ফোনের যেকোনো ইন্টারনেট ব্রাউজার খুলতে হবে এবং সরকারি ওয়েবসাইট https://everify.bdris.gov.bd তে প্রবেশ করতে হবে।

এই ওয়েবসাইটটি বাংলাদেশ সরকারের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সিস্টেমের একটি অফিসিয়াল প্ল্যাটফর্ম, যেখানে দেশের সকল নাগরিকের জন্ম নিবন্ধনের তথ্য সংরক্ষিত থাকে। ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর নির্দিষ্ট তথ্য প্রদান করতে হয়, সাধারণত জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ চাওয়া হয়।

এই তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করার পর "ভেরিফাই" অপশনে ক্লিক করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জন্ম নিবন্ধনের তথ্য স্ক্রিনে প্রদর্শিত হবে। যদি প্রদত্ত তথ্য সঠিক হয়, তবে নাগরিকের নাম, পিতামাতা’র নাম এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দেখা যাবে। তবে, যদি ভুল তথ্য প্রদর্শিত হয় বা কোনো তথ্য পাওয়া না যায়, তাহলে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশন অফিসে যোগাযোগ করা প্রয়োজন।

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার এই সুবিধা নাগরিকদের সময় এবং শ্রম বাঁচায় এবং বিভিন্ন সরকারি সেবা গ্রহণ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভর্তি এবং পাসপোর্ট তৈরির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

২: মোবাইল এসএমএস সার্ভিস ব্যবহার করে

মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এসএমএস ব্যবহার করে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা সহজ ও কার্যকর একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন হয় না, ফলে যেকোনো জায়গা থেকে দ্রুত তথ্য যাচাই করা সম্ভব। জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে নির্দিষ্ট ফরম্যাটে এসএমএস টাইপ করতে হয়।

সাধারণত, জন্ম নিবন্ধন নম্বর লিখে নির্দিষ্ট নম্বরে পাঠালে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রেজিস্ট্রির তথ্য ফিরে আসে। তবে এই পরিষেবা ব্যবহার করার জন্য নির্দিষ্ট মোবাইল অপারেটরের সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে। সঠিক তথ্য প্রদান করা হলে জন্ম নিবন্ধন নম্বর, নাগরিকের নাম, জন্ম তারিখ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য মেসেজের মাধ্যমে ফিরে আসে।

যদি ভুল তথ্য পাওয়া যায় বা নিবন্ধন খুঁজে না পাওয়া যায়, তাহলে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশন অফিসে যোগাযোগ করা উচিত। এসএমএস ব্যবহার করে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার এই পদ্ধতিটি বিশেষভাবে উপকারী যখন ইন্টারনেট সংযোগ উপলব্ধ না থাকে বা স্মার্টফোন ব্যবহার না করা হয়।

এটি একটি সহজ এবং দ্রুত সমাধান যা নাগরিকদের নানান সরকারি সেবা গ্রহণ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি এবং বিভিন্ন প্রমাণপত্র তৈরির ক্ষেত্রে সহায়তা করে।

৩: মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে

মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা একটি সহজ ও আধুনিক পদ্ধতি, যা দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে তথ্য প্রদানে সহায়তা করে। বাংলাদেশ সরকার জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সেবা আরও সহজ করতে একটি মোবাইল অ্যাপ চালু করেছে, যেখানে নাগরিকরা খুব সহজেই তাদের জন্ম নিবন্ধনের তথ্য যাচাই করতে পারেন।

প্রথমে মোবাইল ফোনের প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে নির্দিষ্ট সরকারি অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। অ্যাপ ইনস্টল করার পর সেটিতে প্রবেশ করে জন্ম নিবন্ধন যাচাই অপশন নির্বাচন করতে হবে। এরপর নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করে জন্ম নিবন্ধন নম্বর ও জন্ম তারিখ প্রদান করতে হবে।

তথ্য সঠিকভাবে ইনপুট দেওয়ার পর সাবমিট করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জন্ম নিবন্ধনের সকল তথ্য স্ক্রিনে প্রদর্শিত হবে। যদি তথ্য ভুল প্রদর্শিত হয় বা কোনো তথ্য না পাওয়া যায়, তাহলে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশন অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।

মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার সুবিধা হলো এটি দ্রুততম এবং নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি, যা সহজে মোবাইল থেকেই সম্পন্ন করা যায়। এটি নাগরিকদের বিভিন্ন সরকারি সেবা গ্রহণ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, পাসপোর্ট তৈরি এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজে সহায়তা করে।

জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার সময় যে সমস্যাগুলো হতে পারে

১. ভুল তথ্য প্রদান: জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার সময় ভুল তথ্য প্রদান একটি সাধারণ সমস্যা, যা অনেক নাগরিকের ক্ষেত্রে ঘটে থাকে। যদি জন্ম নিবন্ধন নম্বর বা জন্ম তারিখ সঠিকভাবে না দেওয়া হয়, তাহলে তথ্য খুঁজে পাওয়া যায় না বা ভুল তথ্য প্রদর্শিত হয়। অনেক সময় নিবন্ধনের সময় দেয়া নামের বানান ভুল থাকলে বা জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে মিল না থাকলে যাচাই প্রক্রিয়ায় সমস্যা দেখা দিতে পারে।

এছাড়া, পুরাতন নিবন্ধন তথ্য অনলাইনে হালনাগাদ না থাকলেও এই সমস্যা হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশন অফিসে যোগাযোগ করে তথ্য সংশোধন করতে হয়।

২. সার্ভার সমস্যা: জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার সময় অনেক সময় সার্ভার সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়, যা একটি সাধারণ প্রযুক্তিগত বাধা। সরকারি ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপে অতিরিক্ত ব্যবহারকারী একসঙ্গে প্রবেশ করলে সার্ভার ধীরগতির হয়ে যায় বা সম্পূর্ণরূপে কাজ করা বন্ধ করে দেয়। বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে, যেমন ভর্তি মৌসুম বা পাসপোর্ট আবেদন চলাকালীন, এই সমস্যা বেশি দেখা যায়।

এছাড়া, রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সার্ভার সাময়িকভাবে বন্ধ থাকলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা সম্ভব হয় না। এই ধরনের সমস্যা হলে কিছুক্ষণ পর পুনরায় চেষ্টা করতে হয় অথবা সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভা অফিসে গিয়ে তথ্য যাচাই করতে হয়।

৩. নিবন্ধন না থাকা: জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার সময় যদি কোনো তথ্য পাওয়া না যায়, তবে এটি সাধারণত নিবন্ধন না থাকার কারণে ঘটে। অনেক ক্ষেত্রে পুরাতন জন্ম নিবন্ধনের তথ্য ডিজিটাল ডাটাবেজে অন্তর্ভুক্ত না থাকলে এটি অনলাইনে প্রদর্শিত হয় না।

এছাড়া, যদি জন্ম নিবন্ধন সঠিকভাবে সম্পন্ন না হয় বা সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশনে নিবন্ধিত না থাকে, তবে যাচাই করতে গিয়ে তথ্য না পাওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের সমস্যায় ভুক্তভোগীকে নিকটস্থ স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অফিসে গিয়ে পুনরায় নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে হয় এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়।

৪. ইন্টারনেট সংযোগের সমস্যা: জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার সময় ইন্টারনেট সংযোগের সমস্যা একটি বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। বিশেষ করে দূরবর্তী বা গ্রামীণ অঞ্চলে যেখানে ইন্টারনেটের গতি কম বা সংযোগ অনিয়মিত, সেখানে অনলাইনে তথ্য যাচাই করা কঠিন হয়ে যায়।

অনেক সময় মোবাইল ডাটা বা ওয়াইফাই সংযোগ দুর্বল থাকলে ওয়েবসাইট লোড নিতে সময় লাগে বা একেবারেই কাজ করে না। এছাড়া, সার্ভার ঠিক থাকলেও ব্যবহারকারীর নেটওয়ার্ক সংযোগ না থাকলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই সম্ভব হয় না। এই সমস্যার সমাধানে ভালো ইন্টারনেট সংযোগযুক্ত স্থানে গিয়ে চেষ্টা করা বা এসএমএস পরিষেবা ব্যবহার করে তথ্য যাচাই করা যেতে পারে।

FAQ

১. জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য কোন ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে হবে?

  • bdris.gov.bd ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে হবে।
  1. মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা যায় কি?

    • বর্তমানে সরাসরি এসএমএসের মাধ্যমে যাচাই করার কোনো সুবিধা নেই।
  2. জন্ম নিবন্ধনের তথ্য না পাওয়া গেলে কী করতে হবে?

    • স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
  3. ওয়েবসাইটে তথ্য দেখতে না পারলে কী করবেন?

    • কিছুক্ষণ পর পুনরায় চেষ্টা করুন বা সংশ্লিষ্ট অফিসে যোগাযোগ করুন।
  4. জন্ম নিবন্ধন নম্বর ভুলে গেলে কীভাবে পুনরুদ্ধার করবেন?

    • স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভার অফিস থেকে তথ্য সংগ্রহ করা যেতে পারে।
  5. জন্ম নিবন্ধনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র কি বাধ্যতামূলক?

    • না, তবে প্রয়োজন হতে পারে।
  6. জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য কোন কোন তথ্য দরকার?

    • জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জন্ম তারিখ।
  7. ওয়েবসাইটে তথ্য ভুল দেখালে কী করবেন?

    • সংশোধনের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
  8. মোবাইল অ্যাপ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা যায় কি?

    • বর্তমানে নির্দিষ্ট কোনো অ্যাপ নেই, তবে ভবিষ্যতে চালু হতে পারে।
  9. অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করা সম্ভব কি?

  • সংশোধনের জন্য স্থানীয় সরকার অফিসে আবেদন করতে হবে।

লেখক এর মন্তব্য 

মোবাইলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা এখন অনেক সহজ হয়েছে। সরকারি ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে দ্রুত এই কাজ করা সম্ভব। তবে ভুল তথ্য প্রদান, সার্ভার সমস্যা বা নিবন্ধন না থাকার কারণে অনেকেই সমস্যার সম্মুখীন হন। তাই জন্ম নিবন্ধনের তথ্য সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা জরুরি।
Next Post Previous Post